শিশু সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলায় তৃতীয় দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণ চলছে।
বুধবার দুপুর ১২টায় সিলেট মহানগর দায়রা জজ আকবর হোসেন মৃধার আদালতে
কারাগারে থাকা ১০ আসামিকে হাজির করা হয়। পরে তাদের উপস্থিতিতে সাক্ষ্যগ্রহণ
শুরু হয়।
তৃতীয় দিনে সাক্ষ্য দেবেন স্থানীয় বাদেয়ালী গ্রামের বাসিন্দা ইশতিয়াক আহমদ রায়হান, নিজাম উদ্দিন, অনন্তপুর গ্রামের আব্দুজ জাহির মেম্বর ও শেখপাড়ার বাসিন্দা পংকী মিয়া।
এর আগে ১ অক্টোবর এই আদালতে রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান ও জালালাবাদ থানার বরখাস্ত এসআই আমিনুল ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্যদিয়ে বহুল আলোচিত এ মামলার বিচারকার্য শুরু হয়।
এছাড়া ৪ অক্টোবর দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ওই দিন রাজনের মা লুবনা বেগমসহ চারজন সাক্ষী আদালতে তাদের সাক্ষ্য দেন।
আদালত সূত্র জানায়, আগামী ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ ও ১৫ অক্টোবরও সাক্ষ্য নেওয়া হবে। মামলার মোট সাক্ষী ৩৮ জন।
গত ৮ জুলাই ভোরে ‘চোর’ সন্দেহে শিশু রাজনকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নির্যাতনের ভিডিওচিত্র ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিলে দেশে-বিদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর সুরঞ্জিত তালুকদার গত ১৬ আগস্ট ১৩ জনের বিরুদ্ধে এ হত্যা মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
পরে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতের বিচারক চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলায় সৌদি আরবে আটক কামরুলসহ ১৩ আসামির বিরুদ্ধে ৩০২/২০১/৩৪ ধারায় চার্জ গঠন করেন।
এদিন আদালতের বিচারক মামলার বিচারকাজ দ্রুত সম্পন্নে ১, ৪, ৭, ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ ও ১৫ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
তৃতীয় দিনে সাক্ষ্য দেবেন স্থানীয় বাদেয়ালী গ্রামের বাসিন্দা ইশতিয়াক আহমদ রায়হান, নিজাম উদ্দিন, অনন্তপুর গ্রামের আব্দুজ জাহির মেম্বর ও শেখপাড়ার বাসিন্দা পংকী মিয়া।
এর আগে ১ অক্টোবর এই আদালতে রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান ও জালালাবাদ থানার বরখাস্ত এসআই আমিনুল ইসলামের সাক্ষ্যগ্রহণের মধ্যদিয়ে বহুল আলোচিত এ মামলার বিচারকার্য শুরু হয়।
এছাড়া ৪ অক্টোবর দ্বিতীয় দিনের মতো সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। ওই দিন রাজনের মা লুবনা বেগমসহ চারজন সাক্ষী আদালতে তাদের সাক্ষ্য দেন।
আদালত সূত্র জানায়, আগামী ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ ও ১৫ অক্টোবরও সাক্ষ্য নেওয়া হবে। মামলার মোট সাক্ষী ৩৮ জন।
গত ৮ জুলাই ভোরে ‘চোর’ সন্দেহে শিশু রাজনকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নির্যাতনের ভিডিওচিত্র ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিলে দেশে-বিদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর সুরঞ্জিত তালুকদার গত ১৬ আগস্ট ১৩ জনের বিরুদ্ধে এ হত্যা মামলার চার্জশিট দাখিল করেন।
পরে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতের বিচারক চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলায় সৌদি আরবে আটক কামরুলসহ ১৩ আসামির বিরুদ্ধে ৩০২/২০১/৩৪ ধারায় চার্জ গঠন করেন।
এদিন আদালতের বিচারক মামলার বিচারকাজ দ্রুত সম্পন্নে ১, ৪, ৭, ৮, ১১, ১২, ১৩, ১৪ ও ১৫ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন