বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

ছাতকে শিবমন্দির পরিদর্ষনে বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ ছাতক উপজেলা শাখা

ছাতকে  সরস্বতীপূজা উদযাপন পরিষদ এর অায়োজনে সরস্বতীপূজা ২০১৭ ইং এ পরিষদ পরিদর্ষন করেন বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদের সভাপতি - হৃদয় মাহমুদ , সাধারণ সম্পাদক -   শামীম আহমদ চৌধুরী , ঐ সময় উপস্থিত ছিলেন  মন্ডপের দায়িত্বে থাকা সভাপতি - সুচক  দাস ও সাধারণসম্পাদক -  চিরঞ্জিত দাস, অারও উপস্থিত ছিলেন  অাপ্যায়ন সম্পাদক সূদীপ চন্দ,কোষাধ্যক্ষ রুমন দে,ভান্ডার সম্পাদক - সৈকত দেবনাথ, সাজসজ্জা সম্পাদক - স্বপ্নীল তালুকদার ও শচীন, রুহন প্রমুখ।

শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৭

ছাত্রনেতা হৃদয় মাহমুদের জন্মদিন পালন করেন বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ ছাতক উপজেলা শাখা

ছাত্রনেতা হৃদয় মাহমুদের জন্মদিন পালন করেন বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ ছাতক উপজেলা শাখা।
বঙ্গবন্ধু ছাত্রপরিষদ ছাতক উপজেলা শাখার সম্মানিত সভাপতি হৃদয় মাহমুদের জন্মদিন পালন করে তৃনমূল ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ ।
সিলেট জেলা ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুল করিম নেওয়াজের উপস্থিতিতে  ক্যাক কেটে জন্মদিন পালন করা হয় , আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরী এবং ছাত্রনেতা ইসমাঈল হোসেন খান , লিমন মির্জা , মাহবুব শুভ , শ্রাবন , আল আমিন , মাহবুব , আতিক , ছাত্রনেতা সৃজন , মাসুদ প্রমুখ ।

বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০১৭

ছাতক-দোয়ারা ছাত্রপরিষদের উদ্যোগে ছাত্রনেতা মাহমুদুল করিম নেওয়াজের জন্মদিন পালন

                       ছাত্রনেতা নেওয়াজের জন্মদিন পালন

সিলেটস্থ ছাতক-দোয়ারা ছাত্রপরিষদের উদ্যোগে
উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ছাত্রনেতা মাহমুদুল
করিম নেওয়াজের জন্মদিন পালন করা হয় ।
ছাতক-দোয়ারা ছাত্রপরিষদের সভাপতি -রবিউল
আলম রাজ্জাক এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ
সম্পাদক - মোঃ কামরুজ্জামান এর পরিচালনায়
অনুষ্টান সম্পন্য হয়।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ছাতক-দোয়ারা ছাত্রপরিষদের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব জাকারিয়া হোসেন জাকির, সাংঠনিক সম্পাদক - নিলয়
তালুকদার , এবং ক্রিয়া সম্পাদক - সুহেল রানা
সহ অন্যান্য সদস্য বৃন্দ।
ছাতক সমিতি সিলেট এর সম্মানিত সাধারণ
সম্পাদক এবং উক্ত সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা
জনাব আফজাল হুসেন এবং লুমিনিয়াস সোসিয়াল
সার্ভিসেস ক্লাবের সম্মানিত সভাপতি - খাইরুল
ইসলাম জুবেল এবং সাধারণ সম্পাদক - আব্দুন
নূর উপস্থিতে ক্যাক কেটে জন্মদিন পালন করেন। 

মঙ্গলবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৫

শিশু রাজন হত্যা: আসামি কামরুলকে দেশে আনা হচ্ছে বৃহস্পতিবার

সিলেট: শিশু সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামকে সৌদি আরব থেকে আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।
ইতোমধ্যে কামরুল ইসলামকে আনতে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত সুপার মাহাবুবুল করিম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার এএফএফ নেজাম উদ্দিন সৌদি গেছেন।
সোমবার তারা রিয়াদে পৌঁছান। রবিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তারা সৌদি যান।
পুলিশ জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যম হয়ে বন্দি বিনিময়ের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ আসামি কামরুলকে ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে।
শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর সৌদি আরব পালিয়ে গিয়ে গত ১৩ জুলাই আটক হন কামরুল। এরপর থেকে তিনি সৌদি পুলিশের জিম্মায় রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৮ জুলাই সিলেট নগরীর কুমারগাঁওয়ে শিশু সামিউল আলম রাজনকে ভ্যান চুরির অভিযোগে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়।
নির্যাতনের দৃশ্য ভিডিও করেন হত্যাকারীদের সহযোগীরা। তারা নিজেরাই সেই ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করেন। সেটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ও গণমাধ্যমগুলো বিষয়টি নিয়ে সরব হলে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়।
এর মধ্যে মুহিদের ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুলের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তিনি সৌদি পালিয়ে যান। কিন্তু ১৩ জুলাই সৌদি প্রবাসীরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

পুরো কোরআন শরীফ হাতে লিখে তাক লাগালেন সুমন

এককালে পবিত্র কোরআন হাতে লেখার প্রচলন ছিল। সে সময় এটা একটি শিল্পও ছিল। তবে মেশিন আবিষ্কার হওয়ার পর হাতে লেখার প্রচলন উঠে গেছে বললেই চলে। এই যুগেও পুরো কোরআন হাতে লিখে তাক লাগিয়ে দিলেন বাংলাদেশি যুবক হুমায়ুন কবির সুমন।
হুমায়ুনের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বারড়িয়া গ্রামে। তার বাবার নাম রজব আলী শিকদার। কোরআন শরিফটি তার লিখতে সময় লেগেছে প্রায় তিন বছর।
১৯৯৯ সালে এসএসসি পাস করা হুমায়ুন কোনো মাদ্রাসায় পড়েনি। আরবি পড়া ও শেখার জন্য তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রিও নেই। সম্পূর্ণ নিজ ইচ্ছায় ও উদ্যোগে আরবি লেখা শিখেছেন হুমায়ুন। তার ইচ্ছা ছিল বড় চিত্র শিল্পী হওয়ার। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অস্বচ্ছলতার জন্য তার এ ইচ্ছা পূরণ হয়নি।
হুমায়ুন হাতে লেখা কোরআনে কারিমের অঙ্গসজ্জায় চমৎকার ক্যালিওগ্রাফিও ব্যবহার করেছেন। হুমায়ুনের ইচ্ছা রয়েছে, ভবিষ্যতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাতের লেখা কোরআনে কারিম হাতে লিখে বিশ্ব রেকর্ড করার।
হুমায়ুন ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের একটি শোরুমের সহকারী ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত। ১৯৮২ সালে জন্ম নেওয়া হুমায়ুন এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।

আগুনের নগরী হবে সিলেট

চারদিকে দাউ দাউ আগুন। ঠাঁই নেয়ার জায়গা নেই কোথাও।
মাঝারি ধরনের ভূমিকম্পের একটা ধাক্কায় এমন চিত্রই
হতে পারে সিলেটের। ধসে পড়বে অন্তত ১০ হাজার ভবন।
ভবন ধসে যত না ক্ষতি হবে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হবে
অপরিকল্পিতভাবে বিস্তৃত বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে, গ্যাসের
পাইপ ফেটে আগুন সৃষ্টিতে। অসহায়ভাবে তখন দেখা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনী ও
দমকলের। মানচিত্রে বিরান এক ভূমি হিসেবেই চিত্রিত
হবে সিলেট। দেশের সবচেয়ে ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত
সিলেটে অপরিকল্পিতভাবে নগরায়ন কেবলই ভয়ের জন্ম
দিচ্ছে। সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস সংশ্লিষ্টরা
বলছেন, এখনই সতর্ক না হলে ভয়াবহ বিপদ অপেক্ষা করছে
সামনে। ভূমিকম্প বিশ্লেষকদের ভাষ্য অনুযায়ী,
ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় প্রতি একশ বছরে একটি বড় ধরনের ভূমিকম্প সংঘটিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সিলেট অঞ্চলে এ ধরনের ভূমিকম্পের পর পেরিয়ে গেছে ১শ
বছরের বেশি সময়। ১৮৯৭ সালের সে ভয়াবহ ভূমিকম্পটি ‘বড়
ভইছাল’ নামে সিলেট অঞ্চলে এখনও আতঙ্ক জাগানিয়া গল্প
হয়ে আছে। রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ‘বড়
ভইছালের’ গল্পও হার মানবে।
ভূমিকম্প তো নয়ই, বড় ধরনের অগ্নিকাণ্ড সামাল দেয়ার সামর্থ্যও নেই সিলেটে বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর।
সিলেটে এখন আকাশছোঁয়া ভবন তৈরি হচ্ছে একের পর এক। এর মধ্যে ১০ তলার ওপরে হাজারখানেক ভবন আছে নগরজুড়ে।
কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের সামর্থ্য নেই তাদের সরঞ্জাম
দিয়ে ৫ তলার বেশি উঁচু আগুন নিয়ন্ত্রণের। এমন অবস্থায়
বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে একটি ফায়ার
স্টেশনের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। আর শনিবার
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে উদ্বোধন হয় নতুন আরও একটি ফায়ার স্টেশনের। সিলেট বিভাগে নতুন দুটো দমকল ইউনিট
যোগ হলেও আদতে শক্তি বাড়েনি ফায়ার সার্ভিসের।
জানা গেছে, বিভাগের অন্যান্য ফায়ার স্টেশনের সঙ্গে
শক্তি ভাগাভাগি করে আপাতত কাজ চালাতে হবে নতুন এ দুটো
ফায়ার স্টেশনকে। সিলেট বিভাগে ১৯টি ফায়ার স্টেশনের মধ্যে একমাত্র
সিলেট সদর ফায়ার স্টেশনই ‘এ’ ক্যাটাগরির। বাকিগুলোর
মধ্যে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা, বালাগঞ্জ (ওসমানীনগর),
জকিগঞ্জ; সুনামগঞ্জের সদর উপজেলা ও ছাতক;
মৌলভীবাজারের সদর উপজেলা, শ্রীমঙ্গল, কুলাউড়া ও
বড়লেখা; হবিগঞ্জের সদর উপজেলা ও মাধবপুর ফায়ার স্টেশনগুলো ‘বি’ ক্যাটাগরির। আর ‘সি’ ক্যাটাগরির ফায়ার
স্টেশনের মধ্যে রয়েছে সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জ ও
বিয়ানীবাজার, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, মৌলভীবাজারের
কমলগঞ্জ, হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ, বানিয়াচং ও শায়েস্তাগঞ্জ। পুরো সিলেট বিভাগে ফায়ার সার্ভিসের কোন রিভার
স্টেশন নেই। সিলেটে কোন রিভার স্টেশন না থাকায় নৌ
দুর্ঘটনায় একেবারে অসহায় পড়ে ফায়ার সার্ভিস। উদ্ধার
অভিযানের জন্য বিভাগে কোন ডুবুরি নেই। নারায়ণগঞ্জ ও
চাঁদপুর থেকে চেয়ে আনা দুই ডুবুরিই পুরো বিভাগের ভরসা।
রিভার স্টেশন তো নেই-ই, এমনকি উদ্ধার অভিযানের জন্য কোন স্পিডবোটও নেই। দুর্ঘটনা হলে সংশ্লিষ্ট থানাকে
অনুরোধ করে নৌকা জোগাড় করে তবেই অভিযানে নামতে হয়।
নদী ও হাওর-বাঁওড়ে ঘেরা সিলেটে রিভার স্টেশনের
প্রয়োজনীয়তা প্রতি মুহূর্তেই অনুভব করছেন বিভাগজুড়ে
ছড়িয়ে থাকা কোটি মানুষ। সিলেট ফায়ার স্টেশনটি নামেই শুধু ‘এ’ ক্যাটাগরি।
সুবিধার দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে অনেকখানি। ‘বি’
ক্যাটাগরির অবকাঠামোতেই চলছে সিলেট ফায়ার
স্টেশনের কাজ। স্টেশনটিতে শরণার্থীদের মতো
গাদাগাদি করে থাকতে হচ্ছে ফায়ারম্যানদের। কর্তাদের
বসার জায়গাও হয় না সেখানে। অফিস করতে হচ্ছে ভাড়া বাসায়। নগরীর খুলিয়াটুলায় একটি ভবনের দুটো ফ্ল্যাট
ভাড়া নিয়ে চলছে বিভাগীয় অফিসের কার্যক্রম। সিলেট ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের যতটুকু
সামর্থ্য রয়েছে তারও পূর্ণ সদ্ব্যবহার হচ্ছে না লোকবলের
অভাবে। বিভাগ পর্যায়ের শীর্ষ পদটিই শূন্য পড়ে আছে
এখানে। সহকারী পরিচালক সাহিদুর রহমান বাড়তি
দায়িত্ব হিসেবে সামলাচ্ছেন উপ-পরিচালকের পদটিও।
বিভাগের ১৯টি ফায়ার স্টেশনের ১৩টিতেই স্টেশন অফিসার নেই। অন্যান্য পদের ক্ষেত্রেও শূন্যতা রয়েছে।
ওয়্যারহাউস ইন্সপেক্টরের ৬টি পদের দুটি পদে নিয়োগ
নেই। জেলাওয়ারি ৪টি স্টাফ অফিসারের সব ক’টি পদই শূন্য
রয়েছে। সাব অফিসারের ১০টি পদের মধ্যে ২টি খালি পড়ে
আছে। এছাড়া লিডারের ৬টি, ড্রাইভারের ১১টি ও
ফায়ারম্যানের ৫৩টি পদ শূন্য রয়েছে। এমনকি শূন্যতা রয়েছে নন-অপারেশনাল ও চতুর্থ শ্রেণীর পদগুলোতেও। বিভাগীয় সদর দপ্তর না থাকায়ও ভুগতে হচ্ছে সিলেটে
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে। জায়গার অভাবে
অনেক উপকরণই অযত্নে পড়ে আছে। আবার জায়গা না থাকায়
প্রয়োজনীয় অনেক উপকরণ আনাও যাচ্ছে না। অবশ্য সিলেট
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানিয়েছে, সদর দপ্তরের জন্য
জায়গার সন্ধান চলছে। অন্তত ৩ একর জায়গা প্রয়োজন জানিয়ে সহকারী পরিচালক
সাহিদুর রহমান জানান, নগরীর মধ্যে এ পরিমাণ জায়গা
পাওয়া যাবে না, তাই আমরা নগরীর কাছাকাছি জায়গা
খুঁজছি। নিজেদের সামর্থ্য যে কম, তা মানছেন সাহিদুর
রহমানও। তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের যত ক্ষমতাই
থাকুক না কেন, একা আমাদের কিছু করার নেই। জনগণেরও সচেতন হতে হবে। তিনি বলেন, সারাদেশে আমাদের ৫
হাজারের মতো অপারেশেনাল কর্মী আছেন। কোন বড় বিপর্যয়
দেখা দিলে তাদের সবাইকে জড়ো করলেও সামলানো সম্ভব
নয়। তিনি বলেন, এজন্য আমরা ভলান্টিয়ার হিসেবে
সাধারণ মানুষের মাঝেই আমাদের কর্মী তৈরি করছি।
সাহিদুর রহমান তথ্য দেন, ইতিমধ্যে শুধু সিলেট নগরীতেই ৫ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরি করা হয়েছে।

বিপিএলে সিলেটের ক্রিস গেইল, ঢাকার সাঙ্গাকারা

৩১ অক্টোবর বিপিএলের তৃতীয় আসরের নিলাম। আর নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে মাঠে গড়াবে চার-ছক্কার ধুন্ধুমার এই আসর। দেশি ও বিদেশি খেলোয়াড়দের কে কাকে দলে ভেড়াবে, সেটা নিয়ে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে ছক কষা। চলছে তোড়জোড় ও গোপন কানাকানি।
গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে সদ্য অবসরে যাওয়া শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান কুমার সাঙ্গাকারাকে দলে ভেড়াতে যাচ্ছে ঢাকার ফ্রাঞ্চাইজিরা। ইতিমধ্যে তারা নাকি চুক্তিও করে ফেলেছে। অন্যদিকে ক্রিস গেইলের সঙ্গে কথা পাকাপাকি করেছে সিলেটের ফ্রাঞ্চাইজি।
এর আগে ক্রিস গেইল ঢাকা গ্লাডিয়েটর্সের হয়ে খেলেছিলেন। সেমিফাইনালে তার দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ফাইনালে উঠেছিল ঢাকা। ফাইনালে তিনি না খেললেও ঢাকা গ্লাডিয়েটর্স হয়েছিল দ্বিতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন।

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More

 
Design by Free WordPress Themes | Bloggerized by Lasantha - Premium Blogger Themes | Design Blog, Make Online Money