সিলেট জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক, মুক্তিযোদ্ধা দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও
সিলেট জেলা মুক্তিযোদ্ধা দলের আহবায়ক মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন,
‘নব উদ্বোধন হওয়া নগরীর কাজিরবাজার সেতু সফল অর্থমন্ত্রী মরহুম এম. সাইফুর
রহমানের সময়োপযোগী সাহসী উদ্যোগের সোনালী ফসল। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য
যে আওয়ামী লীগের চিরাচরিত অভ্যাস “তোরা যে যা করিস
ভাই, শুধু নামটি আমার চাই” এই নীতির কারনে আজ সাইফুর রহমানের অবদান
একবারের জন্যও স্বীকার করা হলোনা। ইতিহাস স্বাক্ষী সিলেটবাসীর দীর্ঘদিনের
স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে ২০০৫ সালে বৃহত্তর সিলেটের উন্নয়নের রূপকার
অর্থমন্ত্রী মরহুম এম. সাইফুর রহমান সুরমার দুই পাড়ের মানুষের মাঝে
সেতুবন্ধন সৃষ্টির জন্য কাজিরবাজার সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে কাজ
শুরু করেন।’
আবদুর রাজ্জাক বৃহস্পতিবার বিকেলে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর কয়েক দফা নকশা পরিবর্তন করে সেতুটির যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতুটি উদ্বোধন করলেও একটি বারের জন্য এর স্বপ্নদ্রষ্টা মরহুম সাইফুর রহমানের নাম স্মরণ করেননি। যা সিলেটবাসীর হৃদয়ে রক্তক্ষরণের শামিল। এর মাধ্যমে দলগত মত পার্থক্য থাকলেও দীর্ঘদিন থেকে চলে আসা সিলেটের সহনশীলতার রাজনীতির ইতিহাসে কলংকের কালেমা লেপন করেছে আওয়ামী লীগ। সত্য স্বীকার করে সেতুটির নাম সময়ের শ্রেষ্ট সিলেটপ্রেমী মরহুম সাইফুর রহমানের নামে নামকরণ হলে সিলেটবাসী উচ্ছাসিত হবে।’
আব্দুর রাজ্জাক আরো বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিজেরা উন্নয়ন করতে না পারলেও নামকরণে পটু। সিলেট শহরকে একটি আদর্শ ও আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মরহুম এম. সাইফুর রহমান কার্যকর উদ্যোন নিয়েই ক্ষান্ত হননি। কাজ সম্পন্ন করে সফল হয়েছেন। নগরীর বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজ থেকে সাইফুর রহমানের নামফলক ভেঙ্গে দেয়া, নাম বাতিল করার অপরাজনীতির জন্য আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে জনতার আদালতে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
আবদুর রাজ্জাক বৃহস্পতিবার বিকেলে গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর কয়েক দফা নকশা পরিবর্তন করে সেতুটির যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতুটি উদ্বোধন করলেও একটি বারের জন্য এর স্বপ্নদ্রষ্টা মরহুম সাইফুর রহমানের নাম স্মরণ করেননি। যা সিলেটবাসীর হৃদয়ে রক্তক্ষরণের শামিল। এর মাধ্যমে দলগত মত পার্থক্য থাকলেও দীর্ঘদিন থেকে চলে আসা সিলেটের সহনশীলতার রাজনীতির ইতিহাসে কলংকের কালেমা লেপন করেছে আওয়ামী লীগ। সত্য স্বীকার করে সেতুটির নাম সময়ের শ্রেষ্ট সিলেটপ্রেমী মরহুম সাইফুর রহমানের নামে নামকরণ হলে সিলেটবাসী উচ্ছাসিত হবে।’
আব্দুর রাজ্জাক আরো বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিজেরা উন্নয়ন করতে না পারলেও নামকরণে পটু। সিলেট শহরকে একটি আদর্শ ও আধুনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে মরহুম এম. সাইফুর রহমান কার্যকর উদ্যোন নিয়েই ক্ষান্ত হননি। কাজ সম্পন্ন করে সফল হয়েছেন। নগরীর বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কাজ থেকে সাইফুর রহমানের নামফলক ভেঙ্গে দেয়া, নাম বাতিল করার অপরাজনীতির জন্য আওয়ামী লীগকে ভবিষ্যতে জনতার আদালতে অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে।’
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন