সাফল্যের
জোয়ারে এ বছরও ভাটা পড়েনি সিলেট কমার্স কলেজের। বোর্ডের মেধা তালিকার
প্রচলিত পদ্ধতি না থাকলেও কলেজের স্বীয় ফলাফল রয়েছে অক্ষুন্ন। অসুস্থতার
জন্য দুই জন পরীক্ষার্থী অংশ না নিলেও এ কলেজে পাশ করেছে শতভাগ শিক্ষার্থী।
এ প্লাস পেয়েছে মোট ৮৭ জন শিক্ষার্থী। মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৩২
জন। কলেজের ফলাফলের উল্লেখযোগ্য দিক হলো- এসএসসিতে
সর্বাধিক সংখ্যক সর্বনিম্ন এ প্লাস নিয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে সর্বাধিক এ
প্লাস এইচএসসিতে অর্জন। এ ফলাফলের সন্তোষ প্রকাশ করেছেন শিক্ষার্থী,
অভিভাবক এবং শিক্ষকমন্ডলী। তারা বলেন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং
কলেজের ব্যতিক্রমি পাঠদানের ফলেই এ ফলাফল অর্জন সম্ববপর হয়েছে। কলেজের
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মো: মুহিবুর রহমান জানান, কলেজটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই
প্রাইভেট পড়াকে ‘না’ বলুন স্লোগান নিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। সর্বাধুনিক
তথ্য প্রযুক্তির সমন্বয়ে কমার্স কলেজের গুনগুত শিক্ষার ব্যাপারে অঙ্গীকারা
বদ্ধ। তিনি সাফল্যের এ ধারা অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
ফলাফল প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট কমার্স কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ
ড. মোস্তাক আহমাদ দীন, প্রভাষক প্রণবকান্তি দেব, মো. আজিজুর রহমান ও রেক্টর
মো. শামছুর রহমান। উল্লেখ্য যে, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সিলেট কমার্স কলেজ
শতভাগ পাসসহ সিলেট শিক্ষাবোর্ডে বরাবরই মেধা তালিকায় স্থান করে আসছে। এর
মধ্যে ২০০৯ সালে বোর্ডে প্রথম স্থান অধিকার করে সকলের নজর কাড়ে এ কলেজটি।
মুহিবুর রহমান ফাউন্ডেশন পরিচালিত সিলেট কমার্স কলেজ ইতোমধ্যে দেশের অন্যতম
এবং সিলেটের প্রথম ডিজিটাল ক্যাম্পাস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন