সিলেট: শিশু সামিউল আলম রাজন হত্যা মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামকে সৌদি আরব থেকে আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়েছে।
ইতোমধ্যে কামরুল ইসলামকে আনতে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত সুপার মাহাবুবুল করিম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার এএফএফ নেজাম উদ্দিন সৌদি গেছেন।
সোমবার তারা রিয়াদে পৌঁছান। রবিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তারা সৌদি যান।
পুলিশ জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যম হয়ে বন্দি বিনিময়ের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ আসামি কামরুলকে ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে।
শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর সৌদি আরব পালিয়ে গিয়ে গত ১৩ জুলাই আটক হন কামরুল। এরপর থেকে তিনি সৌদি পুলিশের জিম্মায় রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৮ জুলাই সিলেট নগরীর কুমারগাঁওয়ে শিশু সামিউল আলম রাজনকে ভ্যান চুরির অভিযোগে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়।
নির্যাতনের দৃশ্য ভিডিও করেন হত্যাকারীদের সহযোগীরা। তারা নিজেরাই সেই ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করেন। সেটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ও গণমাধ্যমগুলো বিষয়টি নিয়ে সরব হলে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়।
এর মধ্যে মুহিদের ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুলের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তিনি সৌদি পালিয়ে যান। কিন্তু ১৩ জুলাই সৌদি প্রবাসীরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ইতোমধ্যে কামরুল ইসলামকে আনতে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত সুপার মাহাবুবুল করিম, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার এএফএফ নেজাম উদ্দিন সৌদি গেছেন।
সোমবার তারা রিয়াদে পৌঁছান। রবিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে তারা সৌদি যান।
পুলিশ জানায়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যম হয়ে বন্দি বিনিময়ের জন্য সৌদি কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি কর্তৃপক্ষ আসামি কামরুলকে ফেরত দিতে সম্মত হয়েছে।
শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যার পর সৌদি আরব পালিয়ে গিয়ে গত ১৩ জুলাই আটক হন কামরুল। এরপর থেকে তিনি সৌদি পুলিশের জিম্মায় রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত ৮ জুলাই সিলেট নগরীর কুমারগাঁওয়ে শিশু সামিউল আলম রাজনকে ভ্যান চুরির অভিযোগে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে নির্মমভাবে নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়।
নির্যাতনের দৃশ্য ভিডিও করেন হত্যাকারীদের সহযোগীরা। তারা নিজেরাই সেই ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করেন। সেটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ও গণমাধ্যমগুলো বিষয়টি নিয়ে সরব হলে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়।
এর মধ্যে মুহিদের ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুলের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তিনি সৌদি পালিয়ে যান। কিন্তু ১৩ জুলাই সৌদি প্রবাসীরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন