চির পঙ্গুত্ব বরণের আশংকায় আছেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাময়িক বরখাস্তকৃত
মেয়র ও বিএনপি নেতা আরিফুল হক চৌধুরী। চিকিৎসনা না করলে এবং চিকিৎসকের
পরামর্শ মোতাবেক জীবন যাপন না করলে পঙ্গু হয়ে চিরদিনের মতো শয্যাশায়ী হওয়ার
পাশাপাশি মৃত্যুর ঝুঁকির মধ্যে আছেন এই জনপ্রতিনিধি। এরকমই আশংকাজনক তথ্য
জানা গেছে তার মেডিকেল রিপোর্টে।
বিভিন্ন সুত্র থেকে জানা যায়, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাময়িক বরখাস্তকৃত মেয়র ও বিএনপি নেতা আরিফুল হক চৌধুরী গুরুতর অসুস্থ। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর গঠন করা হয়েছে জরুরী মেডিকেল বোর্ড। রাখা হয়েছে পর্যবেক্ষণে।
আরিফুল হক চৌধুরী বিভিন্ন রোগে অসুস্থ। এই জন্য চলতি আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে তার এমআরআই করার পর মাথা ও মেরুদন্ডের মাঝামাঝি স্থানে কয়েকটি ক্রেক ইনজুরি ধরা পড়েছে। ৪, ৫ ও ৬নং কডে ক্রেক ছাড়াও আরিফের রয়েছে ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন।
মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আরিফুল হক চৌধুরীর মেরুদন্ডের জোড়ার জায়গাটি ভাঙ্গা। সার্ভাইকাল কোডের উপর বড় ধরনের চাপ রয়েছে। যদি হঠাৎ চাপ পড়ে তাহলে পঙ্গুত্ব ও মৃত্যুর কারণ হতে পারে।’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমআরআই করার পর আরিফের যে সমস্যা ধরা পড়েছে তা ঝুঁকিপূর্ণ। এমন অসুস্থতা থেকে স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব এমনকি জীবনের ঝুঁকিও হতে পারে। এমতাবস্থায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে আরিফের চিকিৎসায় গঠন করা হয়েছে একটি মেডিকেল বোর্ড।
এই বোর্ডের প্রধান হিসেবে আছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরো সার্জারী বিভাগের হেড প্রফেসর ডা: এহসান মাহমুদ। এই বোর্ডে রাখা হয়েছে আরো ৩ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে। তারা হচ্ছেন, প্রফেসর ডা: অদুদ চৌধুরী, প্রফেসর ডা: জিল্লুর রহমান, প্রফেসর ডা: আজিজুল কাহার।
উল্লেখ্য, গতবছর মেয়র আরিফ হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তার শরীরে রিং পরানো হয়। এর আগে ২০০০ সালে ঢাকায় সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ওই সময় তিনি ঘাড়ে প্রচন্ড আঘাতপ্রাপ্ত হন। সম্প্রতি এমআরআই রিপোর্টে পুনরায় মাথা ও মেরুদন্ডের মাঝামাঝি স্থানে কয়েকটি ক্রেক ইনজুরি ধরা পড়ে।
মেয়র পতœী শ্যামা হক চৌধুরী বলেন, মেয়র আরিফের অবস্থা গুরুতর। ঢাকা মেডিকেলের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বোর্ড গঠন করে চিকিৎসা চলছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তাঁর স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব এমনকি জীবনের ঝুঁকিও হতে পারে। আরিফুল হক চৌধুরীর সুস্থতার জন্য তিনি সিলেট নগরবাসীসহ দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেন।
বিভিন্ন সুত্র থেকে জানা যায়, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাময়িক বরখাস্তকৃত মেয়র ও বিএনপি নেতা আরিফুল হক চৌধুরী গুরুতর অসুস্থ। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর গঠন করা হয়েছে জরুরী মেডিকেল বোর্ড। রাখা হয়েছে পর্যবেক্ষণে।
আরিফুল হক চৌধুরী বিভিন্ন রোগে অসুস্থ। এই জন্য চলতি আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে তার এমআরআই করার পর মাথা ও মেরুদন্ডের মাঝামাঝি স্থানে কয়েকটি ক্রেক ইনজুরি ধরা পড়েছে। ৪, ৫ ও ৬নং কডে ক্রেক ছাড়াও আরিফের রয়েছে ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশন।
মেডিকেল বোর্ডের রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ‘আরিফুল হক চৌধুরীর মেরুদন্ডের জোড়ার জায়গাটি ভাঙ্গা। সার্ভাইকাল কোডের উপর বড় ধরনের চাপ রয়েছে। যদি হঠাৎ চাপ পড়ে তাহলে পঙ্গুত্ব ও মৃত্যুর কারণ হতে পারে।’ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমআরআই করার পর আরিফের যে সমস্যা ধরা পড়েছে তা ঝুঁকিপূর্ণ। এমন অসুস্থতা থেকে স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব এমনকি জীবনের ঝুঁকিও হতে পারে। এমতাবস্থায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে আরিফের চিকিৎসায় গঠন করা হয়েছে একটি মেডিকেল বোর্ড।
এই বোর্ডের প্রধান হিসেবে আছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরো সার্জারী বিভাগের হেড প্রফেসর ডা: এহসান মাহমুদ। এই বোর্ডে রাখা হয়েছে আরো ৩ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে। তারা হচ্ছেন, প্রফেসর ডা: অদুদ চৌধুরী, প্রফেসর ডা: জিল্লুর রহমান, প্রফেসর ডা: আজিজুল কাহার।
উল্লেখ্য, গতবছর মেয়র আরিফ হৃদরোগে আক্রান্ত হলে তার শরীরে রিং পরানো হয়। এর আগে ২০০০ সালে ঢাকায় সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত হন। ওই সময় তিনি ঘাড়ে প্রচন্ড আঘাতপ্রাপ্ত হন। সম্প্রতি এমআরআই রিপোর্টে পুনরায় মাথা ও মেরুদন্ডের মাঝামাঝি স্থানে কয়েকটি ক্রেক ইনজুরি ধরা পড়ে।
মেয়র পতœী শ্যামা হক চৌধুরী বলেন, মেয়র আরিফের অবস্থা গুরুতর। ঢাকা মেডিকেলের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বোর্ড গঠন করে চিকিৎসা চলছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন তাঁর স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব এমনকি জীবনের ঝুঁকিও হতে পারে। আরিফুল হক চৌধুরীর সুস্থতার জন্য তিনি সিলেট নগরবাসীসহ দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন