ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) সংলগ্ন নীলক্ষেত বকুশাহ মার্কেটে অভিযান চালিয়ে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জাল সার্টিফিকেটসহ
জালিয়াত চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে নিউমার্কেট থানা পুলিশ। ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের নেতৃত্বে এ অভিযান চালানো হয়।
বুধবার বিকেল ৩টায় নীলক্ষেতের বাকুশাহ মার্কেট থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে জাল সার্টিফিকেট তৈরির বিভিন্ন সারঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
আটককৃতরা হলেন- মায়ের দোয়া উদয়ন প্রিন্টার্সের মালিক আজগর ভূঁইয়া (২৬) ও মো. আবদুস সামাদ (৩২)। আটককৃতরা নিউমার্কেট থানা পুলিশের হাজতে রয়েছে। এদের মধ্যে আজগর ভূঁইয়া নিজেকে নিউমার্কেট থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী দাবি করেন।
উদ্ধারকৃত সারঞ্জামাদির মধ্যে রয়েছে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে তৈরিকৃত জাল সার্টিফিকেট, মার্কশিট, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির
সার্টিফিকেট ও মার্কশিট, ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির মার্কশিট, ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরো বিদেশি কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট জাল করার সরঞ্জামাদি এবং দেশের বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি সার্টিফিকেট নকল করার ১৪টি ছোট ও ৬৩টি বড় প্লেটসহ বেশ কিছু সরঞ্জাম।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তারা এ কাজে জাড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জানায়, তাদের এ কাজে সহযোগিতা করে আরো কয়েকটি দোকানসহ ১৪ জন লোক। এছাড়াও বাকুশাহ মার্কেটের ১নং গলির ফিরোজের দোকানসহ কয়েকটি দোকানও এমন অসাধু কাজে জড়িত বলেও তারা স্বীকার করে।
জব্দ করা ঢাবি জাল সার্টিফিকেটে দেখা যায়, সার্টিফিকেটের ভেতরের জলছাপে ছাগলের ছবিও রয়েছে। এমনকি যে কাগজগুলো এখানে ব্যবহার করা হয়েছে তা মূল কাগজ।
ঢাবি প্রক্টর ও পুলিশের ধারণা, এই কাগজগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর মাধ্যমে তারা নিয়ে থাকে। এই কাগজগুলো বিদেশ থেকে আনা হয়। এমন কাগজ মার্কেটে পাওয়া অসম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর এম আমজাদ আলী।
এ বিষয়ে প্রক্টর আমজাদ আলী বাংলামেইলকে বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নিউমার্কেট থানায় মামলা করা হবে। এবং এর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ জড়িত কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
এছাড়া এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে জানানো হয়েছে বলেও জানান ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর।
বুধবার বিকেল ৩টায় নীলক্ষেতের বাকুশাহ মার্কেট থেকে তাদেরকে আটক করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে জাল সার্টিফিকেট তৈরির বিভিন্ন সারঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।
আটককৃতরা হলেন- মায়ের দোয়া উদয়ন প্রিন্টার্সের মালিক আজগর ভূঁইয়া (২৬) ও মো. আবদুস সামাদ (৩২)। আটককৃতরা নিউমার্কেট থানা পুলিশের হাজতে রয়েছে। এদের মধ্যে আজগর ভূঁইয়া নিজেকে নিউমার্কেট থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী দাবি করেন।
উদ্ধারকৃত সারঞ্জামাদির মধ্যে রয়েছে- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে তৈরিকৃত জাল সার্টিফিকেট, মার্কশিট, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির
সার্টিফিকেট ও মার্কশিট, ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির মার্কশিট, ভারতের ব্যাঙ্গালোর বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরো বিদেশি কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট জাল করার সরঞ্জামাদি এবং দেশের বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি সার্টিফিকেট নকল করার ১৪টি ছোট ও ৬৩টি বড় প্লেটসহ বেশ কিছু সরঞ্জাম।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তারা এ কাজে জাড়িত থাকার কথা স্বীকার করে জানায়, তাদের এ কাজে সহযোগিতা করে আরো কয়েকটি দোকানসহ ১৪ জন লোক। এছাড়াও বাকুশাহ মার্কেটের ১নং গলির ফিরোজের দোকানসহ কয়েকটি দোকানও এমন অসাধু কাজে জড়িত বলেও তারা স্বীকার করে।
জব্দ করা ঢাবি জাল সার্টিফিকেটে দেখা যায়, সার্টিফিকেটের ভেতরের জলছাপে ছাগলের ছবিও রয়েছে। এমনকি যে কাগজগুলো এখানে ব্যবহার করা হয়েছে তা মূল কাগজ।
ঢাবি প্রক্টর ও পুলিশের ধারণা, এই কাগজগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর মাধ্যমে তারা নিয়ে থাকে। এই কাগজগুলো বিদেশ থেকে আনা হয়। এমন কাগজ মার্কেটে পাওয়া অসম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর এম আমজাদ আলী।
এ বিষয়ে প্রক্টর আমজাদ আলী বাংলামেইলকে বলেন, ‘তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে নিউমার্কেট থানায় মামলা করা হবে। এবং এর সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ জড়িত কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
এছাড়া এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ শাস্তির ব্যবস্থা নেয়ার জন্যে উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে জানানো হয়েছে বলেও জানান ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন