সিলেট
নগরীর ব্যস্ততম এলাকা কোর্ট পয়েন্ট। ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মিশেলে এই পয়েন্টে
নির্মিত হয়েছে সিলেটের প্রথম ফুট ওভারব্রিজ। কিন্তু নবনির্মিত এই ফুট
ওভারব্রিজটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের আগেই বেদখল হতে চলেছে! শুরু হয়েছে
ব্রিজের রেলিং ও খুঁটি দখল করে ব্যানার-ফেস্টুন লাগানোর প্রতিযোগিতা।
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের টানানো এসব ডিজিটাল ব্যানার-ফেস্টুনে
শোভা পাচ্ছে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়মূলক প্রচারণা, ঈদের শুভেচ্ছা, সদ্য
নির্বাচিত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসেনকে
শুভেচ্ছা ও জাতীয় শোক দিবস স্মরণ। এসব ব্যানার-ফেস্টুনে দলের শীর্ষ
নেতানেত্রী, মন্ত্রীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের স্থানীয়
নেতাদেরও রঙিন ছবি শোভা পাচ্ছে।
ব্যানার-ফেস্টুন
লাগানোর এমন প্রতিযোগিতাকে ‘কোনো শুভবোধ ও বিবেকবোধসম্পন্ন রুচিশীল মানুষ এ
রকম নির্লজ্জ আত্মপ্রচারণায় মেতে উঠতে পারেন না’ বলে মন্তব্য করেছেন
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সিলেটের সভাপতি ফারুক মাহমুদ চৌধুরী।
অপরদিকে এটিকে (ব্যানার-ফেস্টুন লাগানো) খারাপ কিছু নয় বলে মনে করেন সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুর রহমান।
তিনি বলেন ‘ওভার ব্রিজে নির্মাণ হচ্ছে হাঁটার জন্য আর ফেস্টুনটা লাগানো হয়েছে খুঁটিতে। এটি লাগানোয় পথচারীদের হাঁটায় কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এনামুল হাবীব বলেন, এসব ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
সিসিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে আবুল মাল আবদুল মুহিত তার নির্বাচনী ইশতেহারে সিলেটে দৃষ্টিনন্দন ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ওইসময় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি তার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে না পারলেও দ্বিতীয়বারের মতো অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে তিনি ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
গত ২১ মে তিনি নগরীর ব্যস্ততম কোর্ট পয়েন্টে ওভারব্রিজটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ওভারব্রিজটির নির্মাণকাজ পরিচালনা করছে চট্টগ্রাম ড্রাইডক কোম্পানি। আর তত্ত্বাবধানে রয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন।
সিলেটে প্রথমবারের মতো নির্মাণাধীন এ ওভারব্রিজটির প্রায় ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ওভারব্রিজে হাতল স্থাপনের পাশাপাশি কিছু ঝালাই ও রং দেওয়ার কাজ বাকি। চলতি মাসেই অর্থমন্ত্রীকে দিয়ে ওভারব্রিজটি উদ্বোধনের কথা রয়েছে।
ফুট ওভারব্রিজটিতে সিলেটের সুরমা নদীর ওপর লোহার তৈরি ঐতিহাসিক কিনব্রিজের আদল ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিনব্রিজের মতো ওভারব্রিজটি নির্মিত হচ্ছে লোহার প্লেট ও রেলিং দিয়ে। যে কেউ ওভারব্রিজের দিকে তাকালেই চোখে ভেসে ওঠবে কিনব্রিজের চিত্র। রাতের বেলায়ও যাতে পথচারীরা ওভারব্রিজটি স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করতে পারেন সেজন্য আধুনিক আলোকসজ্জারও ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। ওভারব্রিজটিতে রয়েছে মোট ৬টি সিঁড়ি।

অপরদিকে এটিকে (ব্যানার-ফেস্টুন লাগানো) খারাপ কিছু নয় বলে মনে করেন সিলেট জেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুহিবুর রহমান।
তিনি বলেন ‘ওভার ব্রিজে নির্মাণ হচ্ছে হাঁটার জন্য আর ফেস্টুনটা লাগানো হয়েছে খুঁটিতে। এটি লাগানোয় পথচারীদের হাঁটায় কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এনামুল হাবীব বলেন, এসব ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে।
সিসিক সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালে আবুল মাল আবদুল মুহিত তার নির্বাচনী ইশতেহারে সিলেটে দৃষ্টিনন্দন ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ওইসময় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি তার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে না পারলেও দ্বিতীয়বারের মতো অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে তিনি ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
গত ২১ মে তিনি নগরীর ব্যস্ততম কোর্ট পয়েন্টে ওভারব্রিজটির নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ওভারব্রিজটির নির্মাণকাজ পরিচালনা করছে চট্টগ্রাম ড্রাইডক কোম্পানি। আর তত্ত্বাবধানে রয়েছে সিলেট সিটি করপোরেশন।
সিলেটে প্রথমবারের মতো নির্মাণাধীন এ ওভারব্রিজটির প্রায় ৯৫ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। ওভারব্রিজে হাতল স্থাপনের পাশাপাশি কিছু ঝালাই ও রং দেওয়ার কাজ বাকি। চলতি মাসেই অর্থমন্ত্রীকে দিয়ে ওভারব্রিজটি উদ্বোধনের কথা রয়েছে।
ফুট ওভারব্রিজটিতে সিলেটের সুরমা নদীর ওপর লোহার তৈরি ঐতিহাসিক কিনব্রিজের আদল ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিনব্রিজের মতো ওভারব্রিজটি নির্মিত হচ্ছে লোহার প্লেট ও রেলিং দিয়ে। যে কেউ ওভারব্রিজের দিকে তাকালেই চোখে ভেসে ওঠবে কিনব্রিজের চিত্র। রাতের বেলায়ও যাতে পথচারীরা ওভারব্রিজটি স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করতে পারেন সেজন্য আধুনিক আলোকসজ্জারও ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। ওভারব্রিজটিতে রয়েছে মোট ৬টি সিঁড়ি।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন