সিলেট
মহাগর আওয়ামী লীগের ১৪নং ওয়ার্ড শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক কালাম আহমদকে
চাঁদাবাজ ও ধান্দাবাজ বলে আখ্যায়িত করেছেন মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ
সম্পাদক আবদুল আলীম তুষার ও সাবেক সহ সভাপতি ময়নুল ইসলাম।
এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন- কালাম আহমদ আওয়ামী লীগের পদ বহন করলেও তাকে কখনো রাজপথে দেখা যায়নি। দলের নাম ভাঙিয়ে চাদাবাজি ও ধান্দাবাজি করাই তার মূল পেশা। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে মেলার আয়োজন, মেলার নামে জুয়ার আসর বসানোই তার কাজ।
প্রতিবার ঈদুল আযহা আসলেই কালাম তার সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে কয়েদির মাঠ ও মাছিমপুর এলাকায় পশুর অবৈধ হাট বসায়। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পশুর গাড়ি আটকে সে জোর করে তার অবৈধ হাটে নিয়ে যায়। এতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
এ বছরও কালাম নির্বাচন কমিশনের সার্ভার স্টেশনের পাশে কোরবানির পশুর অবৈধ হাট বসিয়েছিল। দলের নাম ভাঙিয়ে বসানো এই হাট দিয়ে সে ঈদ মৌসুমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তার এই হাটে অংশীদার ছিলেন স্থানীয় কয়েকজন।
কিন্তু ঈদের পর হাটের অংশীদারদের ভাগের টাকা আত্মসাত করেন কালাম। এনিয়ে অংশীদাররা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের কাছে বিচারপ্রার্থী হয়েছেন।
কালাম তার এই অপকর্ম ঢাকতে এবং হাটের অংশীদারদের টাকা আত্মসাত করতে ছাত্রলীগের নাম জড়িয়ে নাটক সাজিয়েছে। নেপথ্যে থেকে ইন্ধন দিচ্ছেন মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক এক সভাপতি।
নেতৃবৃন্দ বলেন- ধান্দাবাজ কালাম ছাত্রলীগ নেতাদের নাম জড়িয়ে যে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভবিষ্যতে ছাত্রলীগের ক্লিন ইমেজধারী নেতাদের নিয়ে কোন ধরণের অপপ্রচার চালালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন- কালাম আহমদ আওয়ামী লীগের পদ বহন করলেও তাকে কখনো রাজপথে দেখা যায়নি। দলের নাম ভাঙিয়ে চাদাবাজি ও ধান্দাবাজি করাই তার মূল পেশা। বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে মেলার আয়োজন, মেলার নামে জুয়ার আসর বসানোই তার কাজ।
প্রতিবার ঈদুল আযহা আসলেই কালাম তার সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে কয়েদির মাঠ ও মাছিমপুর এলাকায় পশুর অবৈধ হাট বসায়। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পশুর গাড়ি আটকে সে জোর করে তার অবৈধ হাটে নিয়ে যায়। এতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়।
এ বছরও কালাম নির্বাচন কমিশনের সার্ভার স্টেশনের পাশে কোরবানির পশুর অবৈধ হাট বসিয়েছিল। দলের নাম ভাঙিয়ে বসানো এই হাট দিয়ে সে ঈদ মৌসুমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। তার এই হাটে অংশীদার ছিলেন স্থানীয় কয়েকজন।
কিন্তু ঈদের পর হাটের অংশীদারদের ভাগের টাকা আত্মসাত করেন কালাম। এনিয়ে অংশীদাররা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাদের কাছে বিচারপ্রার্থী হয়েছেন।
কালাম তার এই অপকর্ম ঢাকতে এবং হাটের অংশীদারদের টাকা আত্মসাত করতে ছাত্রলীগের নাম জড়িয়ে নাটক সাজিয়েছে। নেপথ্যে থেকে ইন্ধন দিচ্ছেন মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক এক সভাপতি।
নেতৃবৃন্দ বলেন- ধান্দাবাজ কালাম ছাত্রলীগ নেতাদের নাম জড়িয়ে যে অপপ্রচার চালাচ্ছেন তা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
ভবিষ্যতে ছাত্রলীগের ক্লিন ইমেজধারী নেতাদের নিয়ে কোন ধরণের অপপ্রচার চালালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা এর দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন