সিলেট গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী এবং ব্লগার অনন্ত
বিজয় হত্যার ঘটনায় আরো একজনকে গ্রেফতার
করেছে সিআইডি পুলিশ। বুধবার ভোররাতে
জালালাবাদ থানা পুলিশ শহরতলীর টুকেরবাজার
এলাকা থেকে আবুল খায়েরকে গ্রেফতার করে বলে
জানান এসএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর ও গণমাধ্যম) রহমত উল্লাহ। আটককৃত আবুল
খায়েরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে সিআইডি।
সিলেটের কোর্ট ইন্সপেক্টর নজিবুল ইসলাম জানান,
খায়েরকে বুধবার সন্ধ্যায় সিলেট মহানগর হাকিম
৩য় আদালতের হাজির করে ১৫ দিনের রিমান্ড
প্রার্থনা করলে আদলত ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে বুধবার বিকেলে অনন্ত বিজয় হত্যার
দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেয় গত ২৮ আগস্ট
গ্রেপ্তার হওয়া মান্নান রাহী। ৭ দিনের রিমান্ড
শেষে বুধবার বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করলে
সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। গত শুক্রবার (২৮ আগস্ট) ভোররাতে সিলেটের
কানাইঘাট উপজেলার পূর্ব পালজুর গ্রামের হাফিজ
মইনুদ্দিনের দুই পুত্রকে অনন্ত হত্যার সাথে জড়িত
থাকার দায়ে আটক করে। এরপর এই দুই ভাইকে
আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডে নেয়
সিআইডি পুলিশ। রিমান্ড শেষে আজ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে রাহি।
হত্যার দায় স্বীকার করা মান্নান রাহী (২৪)
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
উল্লেখ্য নিহত অনন্ত বিজয় দাশও এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন। তিনি ছিলেন সিলেট গণজাগরণ মঞ্চের একজন কর্মী এবং
তিনি অনলাইনে ও ব্লগে লেখালেখি করতেন। গত ১২
মে নগরীর সুবিদবাজারে নিজ বাসা থেকে
কর্মস্থলে যাওয়ার পথে বাসার গলিতে প্রকাশ্যে
কুপিয়ে হত্যা করা হয় অনন্ত বিজয় দাশকে। এ
হত্যাকান্ডের দায় স্বীকার করে টুইট করে আনসারুল্লাহ বাংলা টীম। কিন্তু প্রাথমিক অবস্থায়
এর সাথে জড়িতদের খোঁজে পাওয়া যায় নি। এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় অনন্ত বিজয়ের ভাই
রত্নেশ্বর দাশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ জনের
বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করেন। এর পরেই পরবর্তীতে ৭ জুন এই
ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করা হয়
স্থানীয় আলোকচিত্র সাংবাদিক ইদ্রিস আলীকে। রিমান্ড শেষে ইদ্রিস আলীকে এখন সিলেটের
জেলহাজতে রাখা হয়েছে।
বিজয় হত্যার ঘটনায় আরো একজনকে গ্রেফতার
করেছে সিআইডি পুলিশ। বুধবার ভোররাতে
জালালাবাদ থানা পুলিশ শহরতলীর টুকেরবাজার
এলাকা থেকে আবুল খায়েরকে গ্রেফতার করে বলে
জানান এসএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তর ও গণমাধ্যম) রহমত উল্লাহ। আটককৃত আবুল
খায়েরকে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে সিআইডি।
সিলেটের কোর্ট ইন্সপেক্টর নজিবুল ইসলাম জানান,
খায়েরকে বুধবার সন্ধ্যায় সিলেট মহানগর হাকিম
৩য় আদালতের হাজির করে ১৫ দিনের রিমান্ড
প্রার্থনা করলে আদলত ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এর আগে বুধবার বিকেলে অনন্ত বিজয় হত্যার
দায় স্বীকার করে জবানবন্দী দেয় গত ২৮ আগস্ট
গ্রেপ্তার হওয়া মান্নান রাহী। ৭ দিনের রিমান্ড
শেষে বুধবার বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করলে
সে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে। গত শুক্রবার (২৮ আগস্ট) ভোররাতে সিলেটের
কানাইঘাট উপজেলার পূর্ব পালজুর গ্রামের হাফিজ
মইনুদ্দিনের দুই পুত্রকে অনন্ত হত্যার সাথে জড়িত
থাকার দায়ে আটক করে। এরপর এই দুই ভাইকে
আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডে নেয়
সিআইডি পুলিশ। রিমান্ড শেষে আজ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে রাহি।
হত্যার দায় স্বীকার করা মান্নান রাহী (২৪)
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইংরেজি বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
উল্লেখ্য নিহত অনন্ত বিজয় দাশও এই
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন। তিনি ছিলেন সিলেট গণজাগরণ মঞ্চের একজন কর্মী এবং
তিনি অনলাইনে ও ব্লগে লেখালেখি করতেন। গত ১২
মে নগরীর সুবিদবাজারে নিজ বাসা থেকে
কর্মস্থলে যাওয়ার পথে বাসার গলিতে প্রকাশ্যে
কুপিয়ে হত্যা করা হয় অনন্ত বিজয় দাশকে। এ
হত্যাকান্ডের দায় স্বীকার করে টুইট করে আনসারুল্লাহ বাংলা টীম। কিন্তু প্রাথমিক অবস্থায়
এর সাথে জড়িতদের খোঁজে পাওয়া যায় নি। এ হত্যাকান্ডের ঘটনায় অনন্ত বিজয়ের ভাই
রত্নেশ্বর দাশ বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ জনের
বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা
দায়ের করেন। এর পরেই পরবর্তীতে ৭ জুন এই
ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে আটক করা হয়
স্থানীয় আলোকচিত্র সাংবাদিক ইদ্রিস আলীকে। রিমান্ড শেষে ইদ্রিস আলীকে এখন সিলেটের
জেলহাজতে রাখা হয়েছে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন